1. admin@newspaper.shamirit.xyz : admin :
  2. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কাউন্সিলের মাধ্যমে দল পুনর্গঠন করবে বিএনপি দুর্নীতির নথি সংগ্রহে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে দুদকের দল ফেনী শহরের রামপুর পাটোয়ারী বাড়ীতে অজ্ঞাতনামা খুনি কর্তৃক খামারের কর্মচারী সাগর এর নৃশংস খুনের রহস্য উদঘাটন, আসামী গ্রেফতার এবং মোবাইল উদ্ধার।  ৭ সন্তান নিয়ে অনাহারে এক মা, নেই মাথা গোঁজার ঠাঁই বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চাকরি’র খবর কলেজ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি – শিক্ষক/কর্মচারী নিয়োগ বহুল প্রচারিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল দৈনিক প্রথম সময় এর দেশব্যাপী সংবাদাদাতা নিয়োগ চলছে। আগ্রহী প্রার্থীগণ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ যোগাযোগ করুন। পুলিশ নিয়োগ ২০২০ এর প্রক্রিয়া শুরু | পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২০ দেখুন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌপরিবহন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সম্পাদকীয় : সংবাদপত্রের দর্পণ

৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কিস্তি পরিশোধে চাপ দেয়া যাবে না, সার্কুলার জারি

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৮ জুলাই, ২০২০
  • ৩৫ বার পড়া হয়েছে

করোনাভাইরাসের প্রভাবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নেতিবাচক পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ক্ষুদ্র ঋণের কিস্তি আদায় স্থগিত থাকবে। ওই সময় পর্যন্ত কোনো ঋণ বা ঋণের কিস্তিকে বকেয়া বা খেলাপি করা যাবে না। একই সঙ্গে ক্ষুদ্র ঋণের গ্রাহকদেরকে ঋণের কিস্তি পরিশোধে বাধ্য করা বা চাপ দেয়া যাবে না।

এ বিষয়ে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অর্থরিটি (এমআরএ) থেকে মঙ্গলবার একটি সার্কুলার জারি করে ক্ষুদ্র ঋণ দানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো হয়েছে।

ক্ষুদ্র ঋণ দানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা এমআরএ’র সার্কুলারে বলা হয়, কোনো গ্রাহক নিজ ইচ্ছায় ঋণের কিস্তি পরিশোধ করলে তা নিতে কোনো বাধা থাকবে না। গ্রাহকের কিস্তি পরিশোধের কারণে ঋণের মানের কোনো উন্নতি হলে তা করা যাবে। তবে কোনো ক্রমেই কোনো ঋণকে নতুন করে খেলাপি করা যাবে না।

সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়, করোনাভাইরাসের প্রভাবে অর্থনীতির অধিকাংশ খাতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারণে ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতারাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেকের ঋণের কিস্তি পরিশোধের সক্ষমতা হারিয়েছে। করোনার নেতিবাচক প্রভাব দীর্ঘায়িত হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে শিল্প, সেবা ও ব্যবসা খাত স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারছে না। করোনার প্রভাবের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ঋণ গ্রহীতাদের আর্থিক অক্ষমতার কারণে ক্ষুদ্র ঋণের কিস্তি অপরিশোধিত থাকার আশংকা দেখা দিয়েছে। এ সব বিবেচনায় গ্রামীণ অর্থনীতিকে সচল রাখতে ওই সিন্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

এমআরএ থেকে এর আগে গত ২২ মার্চ জারি করা অপর এক সার্কুলারের মাধ্যমে গত ১ জানুয়ারি থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত ঋণের কিস্তি আদায় করা স্থগিত রাখা হয়েছিল। একই সঙ্গে কোনো ঋণকে বকেয়া বা খেলাপি না করার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। করোনার প্রভাব দীর্ঘায়িত হওয়ার এর মেয়াদ আরও তিন মাস বাড়ানো হয়েছে।

মঙ্গলবার জারি করা সার্কুলারে আরও বলা হয়, গ্রামীণ ক্ষুদ্র অর্থনীতির চাকা সচল রাখার স্বার্থে গ্রাহকদের মধ্যে নতুন ঋণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। একই সঙ্গে সঞ্চয় নেয়া, জরুরি ত্রাণসামগ্রী বিতরণ, রেমিটেন্স সেবা, এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা প্রদানসহ বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রম স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরিচালনা করতে হবে। তবে কোনো গ্রাহক যদি তার সঞ্চয় তুলে নিতে চায় সেগুলোও ফেরত দিতে হবে।

এ দিকে ক্ষুদ্র ঋণের কিস্তি আদায় বন্ধ থাকায় ক্ষুদ্র ঋণ দানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে অর্থ সংকট দেখা দিয়েছে। এ কারণে অনেক প্রতিষ্ঠান নতুন ঋণ দিতে পারছে না। এ সংকট মোকাবেলা করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণের জন্য ৩ হাজার কোটি টাকার একটি তহবিল গঠন করেছে। ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে এ সব অর্থ মাঠপর্যায়ে বিতরণ করা হবে। ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানগুলো ওই তহবিল থেকে ঋণ পাবে সাড়ে ৩ শতাংশ সুদে। এ অর্থ তারা মাঠপর্যায়ে বিতরণ করবে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদে। বর্তমানে ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকদের কাছ থেকে ২৪ শতাংশ সুদ আদায় করে।

সূত্র জানায়, ব্র্যাক, আশাসহ বড় কিছু প্রতিষ্ঠানে রিজার্ভ তহবিল থাকায় তারা এখন নতুন ঋণ বিতরণ করতে পারছে।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved
Design BY POPULAR HOST BD